কাবলী ওয়ালা ষ্টাইলে রমরমা সুদের ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে জিয়ারখির আসান সর্দ্দার!

0
482

 গড়াইনিউজ ২৪.কম:: বহুদিন হলো কাবলীওয়ালা প্রথা বিলুপ্ত হয়ে গেছে । কিন্তু বাংলার আনাচে কানাচে তাদের উওর সুরিরা জাতীগত সুদের ব্যাবসা নতুন ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে গ্রামের দরিদ্র অশিক্ষিত মানুষের অসহায়তে সুযোগ করা হচ্ছে সর্বশান্ত সুদের জালে গ্রামের নিরিহ অসহায় মানুষ গুলো হচ্ছে দিশেহারা ঋন মুক্ত হতে ভিটে মাটি বিক্রি করে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে পথে বসতে হচ্ছে অনেকে এমনি এক অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার জিয়ারখি গ্রামের খতিব মাষ্টার রবিউল ও আসান সর্দ্দারের বিরুদ্ধে ঘটনার বিবরনে প্রকাশ জিয়ারখি গ্রামের উল্লেখিত তিন জন যোগ সাজসে গ্রামের দরিদ্র মানুষদের বিভিন্ন সময় সরকারি ভাতা যেমন প্রতিবন্ধি ভাতা বৃদ্ধ ভাতা বিধবা ভাতা । ডি ,জি,এফ ভিজিটি কার্ড করে দেওয়ার নাম করে দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা করে হাতিয়ে নেয় কিন্তু ভুক্ত ভোগীরা কেউ কার্ড বা ভাতা পাইনি এমন কি সরকারী আবাসনে ঘড় পাওয়ার জন্য ৩০ হাজার টাকা করে সর্দ্দরের বাহিনী কে টাকা দিয়ে ঘড় পাইনি বলেও অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে। ভুক্ত ভুগী নুর ইসলাম জানান সরকারী আবাসনে ঘড় দেওয়ার নাম করে ৩০ হাজার টাকা নিয়ে আমাকে ঘর না দিয়ে আসান সর্দ্দার তার শালিকে সেই ঘর দিয়েছে কারন শালীর সাথে তার অবৈধ সম্পর্ক আছে । তথ্য অনুসন্ধানে আরো জানা যাই রবুল খতিব মাষ্টার ও আসান সর্দ্দার নষ্ট চরিএের মানুষ । নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করতে গ্রামের সহজ সরল মানুষ গুলোকে গুটি হিসাবে ব্যাবহার করছে । একজনের সাথে আর এক জনে গোলোযোগ লাগিয়ে দিয়ে সামাজিক মিমাংসার নাম করে উভয় পক্ষের কাছ থেকে মোটা অংকের আর্থিক ফাইদা লুটছে । আসান সর্দ্দারের আছে সুদের ব্যাবসা । সর্দ্ধার তার শালা বিল্লাল তোফা শফির মাধ্যমে এই সুদের ব্যাবসা পরিচালনা করে তাদের কাছ থেকে যারা সুদে টাকা ধার নেই তাদের গুনতে হয় চরম মূল্য । বছর দুয়েক আগে আসান সর্দ্ধরের শালার কাছ থেকে ৫ হাজার টাকা ধার নেই আবুল কাশেমের ছেলে ২ বছর যেতে না যেতেই সুদে আসলে সেই টাকা ৬০ হাজার হয়েছে বলে টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য কাশেমের ছেলের উপর চাঁপ দেই সদ্দারের লোকজন। টাকা দিতে দেরি হওয়াই কাশেমের বাড়ীতে চড়াও হয়ে মার ধোর করা হয় কাশেমের স্ত্রী তরুনা বেগম ও তার ছেলে সহ ছেলের বউকে এই ব্যপারে গ্রামের লোকজনের কাছে বিচার দিয়েও বিচার পাইনি ভুক্ত ভোগীরা। কারন আসান সর্দ্দাররা গ্রামে অনেক প্রভাবশালী তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে চাই না যদি কথা বলে তার ভাগ্য নেমে আসে সর্দ্দর বাহিনীর নির্যাতন ,সন্তাসী খোকন মনির হোসেন ,আঃ রহমান নুর ইসলাম সহ তার সন্ত্রাসী গুন্ডা বাহিনী সর্দ্দারের ইসারায় যে কোন সময় গ্রামের যে কোন মানুষকে মার ধোর করে । কাশেমের ছেলে টাকা সংগ্রহ করতে দেরি হলে আবার ও দ্বিতিয় দফায় তার বাড়ীতে হামলা করে কাশেমের স্ত্রীকে মার ধোর করে তরুনা বেগমের কানে থাকা ৮ আনা স্বনের কানের দুল কানের লতি ছিড়ে ছিনতাই করা হয় এসময় গলায় থাকা ১২ আনা স্বনের চেন ও কাশেমের ছেলের গলায় থাকা রুপার চেন ও ছিনিয়ে নেওয়া হয়। বাড়ীতে কোন পরুষ মানুষ না থাকার সুযোগে বাড়ী ও বাড়ীর আসবাব পএের উপর তান্ডব চালানো হয় বাধ্য হয়ে কাশেমের ছেলে এন ,জি ও থেকে লোন করে ৬০ হাজার টাকা তাদের কে দিতে বাধ্য হয় জিয়ারখির ভুক্তভোগী সাধারন জনগনের প্রশ্ন এহেনো কুকর্মের কি কোন বিচার হবে না ? আসান সর্দ্দরদের অত্যাচার আর কত দিন দেশ বাসীকে নিরবে সহ্য করতে হবে প্রশ্ন ভুক্তভোগীদের । কুষ্টিয়ার উনানয়নের রুপকার মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর একান্ত আস্থা ভাজন কুষ্টিয়া গন মানুষের অভিভাবক বাংলা দেশ আওয়াশীলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক কুষ্টিয়া তিন সদর আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জননেতা মাহাবুব-উল আলম হানিফ মহোদয় । কুষ্টিয়া জেলা প্রশাষক পুলিশ সুপার সহ উর্ধতনো কতৃপক্ষের আসু হস্তক্ষেপ ও ব্যাবস্থা গ্রহনের জন্য দৃষ্টি আকর্শন করছে এলাকার সচেতন মহল